
তেলটি ব্যথার মূল উৎসে কাজ করে। শুধুমাত্র পৃষ্ঠে নয়, এটি চামড়ার নিচে ঢুকে হাড়, জয়েন্ট ও স্নায়ুর ব্যথা কমায়।

সিজারিয়ান অপারেশনের পর মায়েরা যে দীর্ঘস্থায়ী ব্যথায় ভোগেন, সেই ব্যথায় বিশেষভাবে কার্যকর। নিয়মিত মালিশে ব্যথা কমে এবং ঘুম ভালো হয়।

চাপ বা ভার বহনের কারণে জমে থাকা মাংসপেশি ঢিলা করে আরাম দেয়। ফলে চলাফেরা সহজ হয়।
✅ দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা উপশম – ব্যথার মূল উৎসে কাজ করে গভীর আরাম দেয়।
✅ সিজারের পর কোমর ও পিঠের ব্যথায় কার্যকর – নতুন মায়েদের জন্য বিশেষভাবে উপযোগী।
✅ মাংসপেশি শিথিল করে – জমে থাকা টান ও কষ্ট কমায়।
✅ রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় – প্রাকৃতিক নিরাময় প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করে।
✅ প্রদাহ ও ফোলা কমায় – মেথি ও কালিজিরার গুণে ইনফ্ল্যামেশন হ্রাস পায়।
✅ স্নায়ু শান্ত করে – ব্যথা ও চাপ কমিয়ে মন ও শরীরকে প্রশান্তি দেয়।
✅ উষ্ণ প্রভাব – সেঁকের মতো কাজ করে তাৎক্ষণিক স্বস্তি আনে।
✅ ঘুমের মান উন্নত করে – ব্যথা কমায়, ফলে গভীর ঘুম হয়।
✅ প্রাকৃতিক ও নিরাপদ – মা ও শিশুর জন্য শতভাগ নিরাপদ সমাধান।
✅ মেথি – প্রদাহ ও জয়েন্টের ব্যথা কমায়, হাড় মজবুত করে।
✅ কালিজিরা তেল – স্নায়ু শান্ত করে এবং ব্যথা উপশম করে।
✅ তিল তেল – হাড় ও জয়েন্ট পুষ্টি জোগায়, মাংসপেশি শক্তিশালী করে।
✅ জয়ফল তেল – উষ্ণ প্রভাব দিয়ে ব্যথা কমায় ও সেঁকের মতো আরাম দেয়।
✅ পুদিনা এসেন্স – শীতলতা ও সতেজ ঘ্রাণ দেয়, মনকে প্রশান্ত করে।
✅ দিনে অন্তত ২ বার ব্যথার স্থানে তেল লাগান।
✅ ৫-৭ মিনিট হালকা হাতে মালিশ করুন, যাতে তেল চামড়ার গভীরে প্রবেশ করে।
✅ প্রয়োজনে হালকা গরম পানিতে ভেজানো তোয়ালে দিয়ে সেঁক দিন — এতে কার্যকারিতা বেড়ে যাবে।
✅ ব্যবহারের আগে ব্যথার স্থান পরিষ্কার ও শুকনো রাখুন।
✅ নিয়মিত ব্যবহার করলে ব্যথা কমে যাবে এবং স্বাভাবিক চলাফেরা সহজ হবে।
✅ ১০০% প্রাকৃতিক হওয়ায় দীর্ঘমেয়াদে নিরাপদে ব্যবহার করা যাবে।
তিন মাস সেবনে ১০০% নিরাময় হবে, সে ক্ষেত্রে আমাদের দেয়া নিয়ম ১০০% মেনে চলতে হবে, কোন কারনে তিন মাস সেবনে নিরাময় না হলে আমাদের হোয়াটসএপে নক দিন এবং বলুন মহান আল্লাহ কে স্বাক্ষী রেখে বলুন আমি সুস্থ হইনি ও কোন উপকার পাইনি। আমরা আপনার টাকা সাথে সাথে ফেরত দিয়ে দিবো ইনশাআল্লাহ।





কারণ আমরা জানি, মা হলে ব্যথা লুকানো যায় না